নিজস্ব প্রতিবেদক: ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স পিএলসি ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। পাশাপাশি কোম্পানিটি আলোচ্য হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদন করেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য অনুসারে, সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরের কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৯৩ পয়সায়।
এদিকে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর দুপুর ১২টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করেছে কোম্পানিটি। এ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২২ আগস্ট।
২০২২ হিসাব বছরের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করে ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্সের পর্ষদ। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ২ টাকা ২৩ পয়সা। ওই বছরের ৩১ ডিসেম্বর শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৯ টাকা ৪০ পয়সায়, আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১৮ টাকা ৬৫ পয়সায়।
৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২১ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স। আলোচ্য হিসাব বছরে প্রতিষ্ঠানটির ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ২৩ পয়সা, আগের বছরে যা ছিল ২ টাকা ৭৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০২১ শেষে প্রতিষ্ঠানটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৮ টাকা ৬৫ পয়সায়, আগের বছরের একই সময় শেষে যা ছিল ১৭ টাকা ৯১ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২০ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট। ২০১৯ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি। ২০১৮ হিসাব বছরেও ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেয়েছিলেন প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারহোল্ডাররা।
২০০৯ সালে তালিকাভুক্ত ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্সের অনুমোদিত মূলধন ২০০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ১১৭ কোটি ৩ লাখ ১০ হাজার টাকা। রিজার্ভে রয়েছে ১০৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৭০ লাখ ৩১ হাজার ২০০। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে রয়েছে ৫০ দশমিক ৫৭ শতাংশ শেয়ার। এছাড়া সরকারের কাছে ৯ দশমিক ৩৪, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১০ দশমিক ৯৪ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে বাকি ২৯ দশমিক ১৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
বিনিয়োগবার্তা/এসএএম//