Biniyougbarta | বিনিয়োগবার্তা: ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-বিনিয়োগের খবর প্রতিদিন সবসময়
Biniyougbarta | বিনিয়োগবার্তা: ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-বিনিয়োগের খবর প্রতিদিন সবসময়
Thursday, 21 Nov 2024 16:27
Biniyougbarta | বিনিয়োগবার্তা: ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-বিনিয়োগের খবর প্রতিদিন সবসময়

নিজস্ব প্রতিবেদক: পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পাঁচটি ব্যাংককে বন্ড ছেড়ে ২ হাজার কোটি টাকা তোলার অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ব্যাংকগুলো হলো: ইসলামী, ট্রাস্ট, ঢাকা, ব্যাংক এশিয়া ও এক্সিম ব্যাংক। এর মধ্যে ইসলামী ব্যাংক ৫০০ কোটি, ট্রাস্ট ব্যাংক ৪৫০ কোটি, ঢাকা ব্যাংক ও ব্যাংক এশিয়া ৪০০ কোটি টাকা করে ও এক্সিম ব্যাংক ২৫০ কোটি টাকা তোলার অনুমোদন পেয়েছে।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত বিএসইসির ৯৩২তম কমিশন সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইসলামী ব্যাংকের বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ৫০ লাখ টাকা। বন্ডের ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি এবং অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করছে ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট, প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট এবং ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। ঢাকা ব্যাংকের বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ১০ লাখ টাকা। বন্ডের ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি এবং অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করছে ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।

ব্যাংক এশিয়ার বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য এক কোটি টাকা। বন্ডের ট্রাস্টি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছে ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং অ্যারেঞ্জার হিসাবে কাজ করছে সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস লিমিটেড। ট্রাস্ট ব্যাংকের বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ৫ লাখ টাকা। বন্ডের ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্টস এবং অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করছে ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

এক্সিম ব্যাংকের বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ৫ লাখ টাকা। বন্ডের ট্রাস্টি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি এবং অ্যারেঞ্জার হিসেবে কাজ করছে ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

বিএসইসির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী ও উচ্চ সম্পদশালী একক বিনিয়োগকারীদের কাছে বন্ডগুলো ইস্যু করা হবে। বন্ডগুলো হবে নন কনভার্টেবল, আনসিকিউরড, ফুললি রিডিমেবল। বন্ডের অর্থ দিয়ে ব্যাংকগুলো টিয়ার-২ মূলধনের ভিত্তি শক্তিশালী করবে। বন্ডগুলো স্টক এক্সচেঞ্জের অলটারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে তালিকাভুক্ত হবে।

বিনিয়োগবার্তা/ডিএফই//